Sylhet 7:09 pm, Monday, 23 December 2024

বিয়ানীবাজারে মাখন হত্যা মামলার আসামীরা এখনও অধরা

বিয়ানীবাজার প্রতিনিধি :: বিয়ানীবাজারে আলোচিত মাখন মিয়া হত্যা মামলায় ৪দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ এখনও কোনো আসামীকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। এঘটনায় মাখন মিয়ার পিতা এখলাছ উদ্দিন ক্ষোভ প্রকাশ কওে গণমাধ্যমকে বলেন, আজ চারদিন হলো এখন আমার ছেলের হত্যাকারীদের পুলিশ কেন গ্রেপ্তার করছে না। তারা গ্রেপ্তার না হওয়ায় আমি ও আমার পরিবার শঙ্কিত আছি। তিনি বলেন আমার মামলার আসামিরা হলেন-সামুন আকবর খান, আব্দুল কাদির, হাসান মিশরাফি সুহেল, রুহেল আহমদ, করিব আহমদ, মনসুর আলম, জসিম উদ্দিনসহ অজ্ঞাত আরও ৮ জন।
উল্লেখ্য, গত ১০ জুন বিকালে বিয়ানীবাজার উপজেলার বালিঙ্গা বাজার মাঠে বালিঙ্গা কিশোর সংর্ঘের আয়োজনে বালিঙ্গা কিশোর সংঘ বনাম বৈরাগীবাজার ফুটবল একাদশের মধ্যেকার একটি ম্যাচ চলছিল। ম্যাচ চলাকালে একটি গোলকে কেন্দ্র করে উভয় পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা  শুরু হয়। এক পর্যায়ে দুই দলের সমর্থকরা অতর্কিত সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় প্রতিপক্ষের হামলায় এখলাছ আলীর পুত্র মাখন মিয়াগুরুতর রক্তাক্ত জখম হয় ও আরো ৬/৭ জন আহত হন। গুরুতর আহত মাখন মিয়াকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা। ভর্তির পর কর্তব্যরত চিকিৎসক থাকে মৃত ঘোষণা করেন। অতিরিক্ত রক্তকরণের ফলে মাখন মিয়ার মৃত্যু হয়েছে বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে বিয়ানীবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি), বলেন, মাখন মিয়া হত্যাকা-ের আসামিদের গ্রেপ্তারে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আসামিরা গ্রেপ্তার এড়াতে আত্মগোপনে আছেন। যত দ্রুত সম্ভব আমার আমাদের সাধ্যমত চেষ্টা করে যাচ্ছি আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য।

About Author Information

SYLHET JOURNAL

জনপ্রিয় সংবাদ

ছাতকে রেলওয়ের কংক্রিট স্লিপার প্লান্টে চলছে দুর্নীতির মহোৎসব

Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com

বিয়ানীবাজারে মাখন হত্যা মামলার আসামীরা এখনও অধরা

প্রকাশের সময় : 03:01:25 pm, Thursday, 15 June 2023

বিয়ানীবাজার প্রতিনিধি :: বিয়ানীবাজারে আলোচিত মাখন মিয়া হত্যা মামলায় ৪দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ এখনও কোনো আসামীকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। এঘটনায় মাখন মিয়ার পিতা এখলাছ উদ্দিন ক্ষোভ প্রকাশ কওে গণমাধ্যমকে বলেন, আজ চারদিন হলো এখন আমার ছেলের হত্যাকারীদের পুলিশ কেন গ্রেপ্তার করছে না। তারা গ্রেপ্তার না হওয়ায় আমি ও আমার পরিবার শঙ্কিত আছি। তিনি বলেন আমার মামলার আসামিরা হলেন-সামুন আকবর খান, আব্দুল কাদির, হাসান মিশরাফি সুহেল, রুহেল আহমদ, করিব আহমদ, মনসুর আলম, জসিম উদ্দিনসহ অজ্ঞাত আরও ৮ জন।
উল্লেখ্য, গত ১০ জুন বিকালে বিয়ানীবাজার উপজেলার বালিঙ্গা বাজার মাঠে বালিঙ্গা কিশোর সংর্ঘের আয়োজনে বালিঙ্গা কিশোর সংঘ বনাম বৈরাগীবাজার ফুটবল একাদশের মধ্যেকার একটি ম্যাচ চলছিল। ম্যাচ চলাকালে একটি গোলকে কেন্দ্র করে উভয় পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা  শুরু হয়। এক পর্যায়ে দুই দলের সমর্থকরা অতর্কিত সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় প্রতিপক্ষের হামলায় এখলাছ আলীর পুত্র মাখন মিয়াগুরুতর রক্তাক্ত জখম হয় ও আরো ৬/৭ জন আহত হন। গুরুতর আহত মাখন মিয়াকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা। ভর্তির পর কর্তব্যরত চিকিৎসক থাকে মৃত ঘোষণা করেন। অতিরিক্ত রক্তকরণের ফলে মাখন মিয়ার মৃত্যু হয়েছে বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে বিয়ানীবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি), বলেন, মাখন মিয়া হত্যাকা-ের আসামিদের গ্রেপ্তারে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আসামিরা গ্রেপ্তার এড়াতে আত্মগোপনে আছেন। যত দ্রুত সম্ভব আমার আমাদের সাধ্যমত চেষ্টা করে যাচ্ছি আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য।