Sylhet 5:37 am, Wednesday, 25 December 2024

সিলেটে পেশাগত কাজ করতে গিয়ে হামলার শিকার দুই সাংবাদিক

মেহেদী হাসান অপূর্ব

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হামলার শিকার দুই সাংবাদিক অপু ও নওশাদ।

শনিবার (১৭ আগস্ট) বিকেলে নগরের চৌহাট্টা পয়েন্টে পেশাগত কাজ করতে গিয়ে অতর্কিত হামলার শিকার হন তারা। তখন সেখানে এইচএসসি পরীক্ষায় অটোপাশের একদফা দাবিতে আন্দোলন করছিলেন শিক্ষার্থীরা।

হামলার পর পরই সময় টেলিভিশন সিলেটের রিপোর্টার অপু বনিক এক খুদেবার্তায় জানান, ‘এই মাত্র (৪.৩০ মিনিট) চৌহাট্টা পয়েন্টে আমি এবং আমার ভিডিও জার্নালিস্ট নওশাদ ভাই ছাত্রদের দ্বারা হামলার শিকার হলাম। প্রচন্ড কিল-ঘুষি, লাথি মেরেছে ছাত্ররা। কোনোরকম জীবন বাঁচিয়ে সেখান থেকে সরে এসেছি।’

হামলার শিকার সাংবাদিক নওশাদ আহমেদ চৌধুরী সিলেট ভয়েসকে বলেন, ‘আমরা আমাদের পেশাগত কাজে চৌহাট্টা গিয়েছিলাম। সেখানে যেতেই মোটরসাইকেল ঘিরে দাঁড়ায় একদল ছেলে। মোটরসাইকেল ঘুরিয়ে চলে যেতে বলে। তৎক্ষণাৎ ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর শুরু করে। রিপোর্টার অপু বনিককে বেশি কিল-ঘুষি মারে। এমনকি লাঠি দিয়েও মারে। আমাদের ক্যামেরা নিয়ে টানাটানি করে। আমি বাম হাঁটুতে প্রচন্ড আঘাত পাই

About Author Information

SYLHET JOURNAL

জনপ্রিয় সংবাদ

সেচ্ছাসেবক দল নেতার খোঁজ-খবর নিয়ে প্রশংসা ভাসছেন জনাব তারেক রহমান

Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com

সিলেটে পেশাগত কাজ করতে গিয়ে হামলার শিকার দুই সাংবাদিক

প্রকাশের সময় : 05:35:51 pm, Saturday, 17 August 2024

মেহেদী হাসান অপূর্ব

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হামলার শিকার দুই সাংবাদিক অপু ও নওশাদ।

শনিবার (১৭ আগস্ট) বিকেলে নগরের চৌহাট্টা পয়েন্টে পেশাগত কাজ করতে গিয়ে অতর্কিত হামলার শিকার হন তারা। তখন সেখানে এইচএসসি পরীক্ষায় অটোপাশের একদফা দাবিতে আন্দোলন করছিলেন শিক্ষার্থীরা।

হামলার পর পরই সময় টেলিভিশন সিলেটের রিপোর্টার অপু বনিক এক খুদেবার্তায় জানান, ‘এই মাত্র (৪.৩০ মিনিট) চৌহাট্টা পয়েন্টে আমি এবং আমার ভিডিও জার্নালিস্ট নওশাদ ভাই ছাত্রদের দ্বারা হামলার শিকার হলাম। প্রচন্ড কিল-ঘুষি, লাথি মেরেছে ছাত্ররা। কোনোরকম জীবন বাঁচিয়ে সেখান থেকে সরে এসেছি।’

হামলার শিকার সাংবাদিক নওশাদ আহমেদ চৌধুরী সিলেট ভয়েসকে বলেন, ‘আমরা আমাদের পেশাগত কাজে চৌহাট্টা গিয়েছিলাম। সেখানে যেতেই মোটরসাইকেল ঘিরে দাঁড়ায় একদল ছেলে। মোটরসাইকেল ঘুরিয়ে চলে যেতে বলে। তৎক্ষণাৎ ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর শুরু করে। রিপোর্টার অপু বনিককে বেশি কিল-ঘুষি মারে। এমনকি লাঠি দিয়েও মারে। আমাদের ক্যামেরা নিয়ে টানাটানি করে। আমি বাম হাঁটুতে প্রচন্ড আঘাত পাই