Sylhet 10:57 am, Wednesday, 22 January 2025

মাঘের শীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়, শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন

মাঘের শীতে বিপর্যস্ত মানুষ। চুয়াডাঙ্গায় আবারও তাপমাত্রা ১০ডিগ্রির নীচে নেমে আসলো। আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এই জেলায়।

সোমবার চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা সকাল ৯টায় রেকর্ড করা হয় ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং এ সময় বাতাসের আর্দ্রাতা ছিল ৯০ শতাংশ । গত ১৭ জানুয়ারি তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ ।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান জানান, সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গা তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা গত ৩ দিনের চেয়ে ২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কম। এমন অবস্থা আরও দুই দিন থাকবে। এরপর কিছুটা বাড়বে, এর পর ২৬ জানুয়ারি থেকে তাপমাত্রা আবার ৮ডিগ্রির নিচে নেমে আসতে পারে।

জেলায় শীতের কারণে বেড়েছে জ্বর, সর্দি, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ বিভিন্ন রোগ। এতে শিশু ও বৃদ্ধারা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিদিন সদর হাসপাতালে শিশু, ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ৪০-৫০ জন রোগী ভর্তি হচ্ছে।

About Author Information

SYLHET JOURNAL

জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস

Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com

মাঘের শীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়, শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন

প্রকাশের সময় : 06:50:08 am, Monday, 20 January 2025

মাঘের শীতে বিপর্যস্ত মানুষ। চুয়াডাঙ্গায় আবারও তাপমাত্রা ১০ডিগ্রির নীচে নেমে আসলো। আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এই জেলায়।

সোমবার চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা সকাল ৯টায় রেকর্ড করা হয় ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং এ সময় বাতাসের আর্দ্রাতা ছিল ৯০ শতাংশ । গত ১৭ জানুয়ারি তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ ।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান জানান, সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গা তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা গত ৩ দিনের চেয়ে ২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কম। এমন অবস্থা আরও দুই দিন থাকবে। এরপর কিছুটা বাড়বে, এর পর ২৬ জানুয়ারি থেকে তাপমাত্রা আবার ৮ডিগ্রির নিচে নেমে আসতে পারে।

জেলায় শীতের কারণে বেড়েছে জ্বর, সর্দি, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ বিভিন্ন রোগ। এতে শিশু ও বৃদ্ধারা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিদিন সদর হাসপাতালে শিশু, ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ৪০-৫০ জন রোগী ভর্তি হচ্ছে।