Dhaka 11:27 am, Wednesday, 2 April 2025

মধ্যনগরে প্রয়োজন দ্রুত নদী খনন

সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলা সংলগ্ন সুমেশ্বরী নদীতে বর্ষায় ভরা যৌবন থাকলেও প্রতি শীত থেকে গ্রীষ্ম পর্যন্ত দেখাদেয় নাব্যতা সংকট।ব্যাহত হয় নৌযান চলাচল প্রয়োজনীয় পণ্য স্থানান্তর,এতে করে ব্যাপক ভুগান্তি পোহান নৌযান শ্রমিকেরা।
একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে জেগেছে মাঠের মতে বিশাল চর সহ জন্ম নেয় গোবাদি পশুর ঘাস।স্বাধীনতার পর থেকেই এই অঞ্চলে হয়নি নদী খনন।তাই জনসাধারনের একদাবী মধ্যনগরে প্রয়োজন দ্রুত নদী খনন।

এমন চিত্রযেন-
“আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে
বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে”
কবির ভাষাকেও হাড় মানিয়ে মনায় মধ্যনগরের সুমেশ্বরীর নাব্যতা।বৈশাখে হাটু জল থাকার কথা কিন্তু মাঘের শুরুতেই ভেসে উঠে এমন চিত্র।শুকনোর মৌসুমে থাকেনা আগুন নিভানোর পানিও।এযেন কারো দেয়া কোন এক অভিশাপ!

বর্ষায় বছরেই পাহাড়ি ঢলে নদী ভরাট হয়ে রুপনেয় খালের।চলমান এসময়ের-চিত্রে চরপড়া বালুময় নদীতে নাব্যতার সংকটে পন্যবাহী নৌযানের ঝটলা বাঁধে থাকবে প্রায় ৫কিলোমিটার।মধ্যনগর বাজার সংলগ্ন হুলাকান্দা বাজার ভায়া পাকা ব্রীজ,মধ্যনগর আখড়া ঘাট হয়ে জমশেরপুর টানা ঘাট পর্যন্ত রয়েছে থাকে নাব্যতা সংকট।

একমাত্র সমাধান-“নদীখনন”।ভাটি এলাকার কৃষকের বোরোধান আগামবন্যার কবল ও নৌযান চলাচলের মাধ্যমে শ্রমিক বাঁচাতে প্রয়োজন “নদী খনন”এর কোন বিকল্প নেই,তীরবর্তী জনসাধারণের দাবী।

এবিষয়ে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার গণমাধ্যমকে বলেন’ইতিমধ্যে সুনামগঞ্জের ১৪টি নদী খননের চাহিদা পাঠানো হয়েছে।অনুমোদন আসলে আশা করছি পাহাড় থেকে নেমে আসা সুমেশ্বরী সহ চড়পড়া সকল নদীই খনন করা হবে।

সিলেট জার্নাল।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

SYLHET JOURNAL

জগন্নাথপুরে কলকলিয়া ইউনিয়ন বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠিত

মধ্যনগরে প্রয়োজন দ্রুত নদী খনন

প্রকাশের সময় : 10:14:31 am, Friday, 7 March 2025

সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলা সংলগ্ন সুমেশ্বরী নদীতে বর্ষায় ভরা যৌবন থাকলেও প্রতি শীত থেকে গ্রীষ্ম পর্যন্ত দেখাদেয় নাব্যতা সংকট।ব্যাহত হয় নৌযান চলাচল প্রয়োজনীয় পণ্য স্থানান্তর,এতে করে ব্যাপক ভুগান্তি পোহান নৌযান শ্রমিকেরা।
একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে জেগেছে মাঠের মতে বিশাল চর সহ জন্ম নেয় গোবাদি পশুর ঘাস।স্বাধীনতার পর থেকেই এই অঞ্চলে হয়নি নদী খনন।তাই জনসাধারনের একদাবী মধ্যনগরে প্রয়োজন দ্রুত নদী খনন।

এমন চিত্রযেন-
“আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে
বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে”
কবির ভাষাকেও হাড় মানিয়ে মনায় মধ্যনগরের সুমেশ্বরীর নাব্যতা।বৈশাখে হাটু জল থাকার কথা কিন্তু মাঘের শুরুতেই ভেসে উঠে এমন চিত্র।শুকনোর মৌসুমে থাকেনা আগুন নিভানোর পানিও।এযেন কারো দেয়া কোন এক অভিশাপ!

বর্ষায় বছরেই পাহাড়ি ঢলে নদী ভরাট হয়ে রুপনেয় খালের।চলমান এসময়ের-চিত্রে চরপড়া বালুময় নদীতে নাব্যতার সংকটে পন্যবাহী নৌযানের ঝটলা বাঁধে থাকবে প্রায় ৫কিলোমিটার।মধ্যনগর বাজার সংলগ্ন হুলাকান্দা বাজার ভায়া পাকা ব্রীজ,মধ্যনগর আখড়া ঘাট হয়ে জমশেরপুর টানা ঘাট পর্যন্ত রয়েছে থাকে নাব্যতা সংকট।

একমাত্র সমাধান-“নদীখনন”।ভাটি এলাকার কৃষকের বোরোধান আগামবন্যার কবল ও নৌযান চলাচলের মাধ্যমে শ্রমিক বাঁচাতে প্রয়োজন “নদী খনন”এর কোন বিকল্প নেই,তীরবর্তী জনসাধারণের দাবী।

এবিষয়ে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার গণমাধ্যমকে বলেন’ইতিমধ্যে সুনামগঞ্জের ১৪টি নদী খননের চাহিদা পাঠানো হয়েছে।অনুমোদন আসলে আশা করছি পাহাড় থেকে নেমে আসা সুমেশ্বরী সহ চড়পড়া সকল নদীই খনন করা হবে।